জেনে নিন, ইসলাম কী বলে ফ্রীল্যান্সিং নিয়েঃ
১। ইসলাম ধর্ম মতে, বিধর্মীদের সাথে ব্যবসা করা জায়েজ আছে;সে হিসেবে ফ্রীল্যান্সিং করে বিধর্মীদের কাজ করে টাকা ইনকাম করলে তা হালাল হবে।
২। প্রতরণা: যদি আপনি অনলাইনে কারো সাথে প্রতরণা করে ইনকাম করেন তাহলে তা আপনার জন্য হারাম হবে। মনে রাখবেন, কাউকে ঠকানো মানে নিজেকে ঠকানো!
৩। লাভের জন্য ভুল পথে মার্কেটিং! আজকাল অনেককেই দেখা যায় ইউটিউব বা ওয়েবসাইটে ও নানা সোশ্যাল সাইটে মেয়েদের ছবি দিয়ে মার্কেটিং করে, নিজের ভিজিটর বাড়ানোর জন্য!
অনেকে আবার অনেক সময় খারাপ ছবি পর্যন্ত দিয়ে বসে!
হারাম!হারাম!হারাম!! ইসলাম নারীকে পর্দার ভিতর সীমাবদ্ধ রাখছে। যদি আপনি ব্যবসার জন্য নারীর খারাপ ছবি ব্যবহার করেন তা কী পর্যায়ে যায়, একবার আপনার বিবেক দিয়ে ভেবে দেখুন।
এছাড়াও, অনেকে যেসব মেয়ের ছবি আপলোড দেয়,সেসব ঐসব মেয়েদের সম্পূর্ণ অনুমতি বিহীন।অনুমতি ছাড়া কারো বাসায় প্রবেশ করাও গুনাহ।
আরে ভাই, নিজের ছবি দিলে কী লাভ হবেনা??! সুন্দর চেহেরা দেখে কেউ কাজ দেইনা, ভাই। আপনার কাজের দক্ষতা থাকলে নিজের কালো চেহারার ছবি দিয়েও কাজ পাবেন।
বিঃদ্রঃ চাইলে আপনি মেয়েদের নাম ব্যবহার করতে পারেন, সমস্যা নাই।
৪। নারীঃ পর্দার আড়ালে নারীদের ব্যবসা করা জায়েজ আছে। যদি মেয়েরা অনলাইনে পরিশ্রম করে টাকা ইনকাম করেন তা হালাল হবে। তবে, এর জন্য হারাম কোন কাজ করবেন না। হারাম কাজ করে ইনকাম করলে তা হারাম হবে। যেমনঃ প্রতরণা, নেগেটিভ কথা-বার্তা বলে ইনকাম, নেগেটিব কোন ভিডিও আপলোড, নেগেটিব কোন কাজ।
৫। bet365: bet365 এর মত অনলাইনে আরো অনেক সাইট আছে যেখান থেকে বাজি ধরে ইনকাম করা যায়। সহজ ভাষায়, যাকে বলে জোয়া খেলা। ইসলামে জোয়া খেলা হারাম। সুতরাং, এই ধরনের সাইটে কাজ করলে হারাম হবে।
৬। কাজ করার আগে ভেবে দেখুনঃ কাজ করার আগে ভেবে দেখুন, যদি অনলাইনের কাজটি আপনি বাস্তবে করতেন তা হালাল বা হারাম হবে কিনা? যদি আপনার মনে লাগে হারাম হবে, তাহলে ঐ কাজটি করবেন না। যদি না বুজেন, ইমামদের সাহায্য নিন।
"মোট কথা, আপনি যদি হালাল ভাবে কাজ করে ইনকাম করেন তাহলে তা আপনার জন্য হালাল। যদি হারাম উপায়ে ইনকাম করেন তাহলে হারাম।"
৩। লাভের জন্য ভুল পথে মার্কেটিং! আজকাল অনেককেই দেখা যায় ইউটিউব বা ওয়েবসাইটে ও নানা সোশ্যাল সাইটে মেয়েদের ছবি দিয়ে মার্কেটিং করে, নিজের ভিজিটর বাড়ানোর জন্য!
অনেকে আবার অনেক সময় খারাপ ছবি পর্যন্ত দিয়ে বসে!
হারাম!হারাম!হারাম!! ইসলাম নারীকে পর্দার ভিতর সীমাবদ্ধ রাখছে। যদি আপনি ব্যবসার জন্য নারীর খারাপ ছবি ব্যবহার করেন তা কী পর্যায়ে যায়, একবার আপনার বিবেক দিয়ে ভেবে দেখুন।
এছাড়াও, অনেকে যেসব মেয়ের ছবি আপলোড দেয়,সেসব ঐসব মেয়েদের সম্পূর্ণ অনুমতি বিহীন।অনুমতি ছাড়া কারো বাসায় প্রবেশ করাও গুনাহ।
আরে ভাই, নিজের ছবি দিলে কী লাভ হবেনা??! সুন্দর চেহেরা দেখে কেউ কাজ দেইনা, ভাই। আপনার কাজের দক্ষতা থাকলে নিজের কালো চেহারার ছবি দিয়েও কাজ পাবেন।
বিঃদ্রঃ চাইলে আপনি মেয়েদের নাম ব্যবহার করতে পারেন, সমস্যা নাই।
৪। নারীঃ পর্দার আড়ালে নারীদের ব্যবসা করা জায়েজ আছে। যদি মেয়েরা অনলাইনে পরিশ্রম করে টাকা ইনকাম করেন তা হালাল হবে। তবে, এর জন্য হারাম কোন কাজ করবেন না। হারাম কাজ করে ইনকাম করলে তা হারাম হবে। যেমনঃ প্রতরণা, নেগেটিভ কথা-বার্তা বলে ইনকাম, নেগেটিব কোন ভিডিও আপলোড, নেগেটিব কোন কাজ।
৫। bet365: bet365 এর মত অনলাইনে আরো অনেক সাইট আছে যেখান থেকে বাজি ধরে ইনকাম করা যায়। সহজ ভাষায়, যাকে বলে জোয়া খেলা। ইসলামে জোয়া খেলা হারাম। সুতরাং, এই ধরনের সাইটে কাজ করলে হারাম হবে।
৬। কাজ করার আগে ভেবে দেখুনঃ কাজ করার আগে ভেবে দেখুন, যদি অনলাইনের কাজটি আপনি বাস্তবে করতেন তা হালাল বা হারাম হবে কিনা? যদি আপনার মনে লাগে হারাম হবে, তাহলে ঐ কাজটি করবেন না। যদি না বুজেন, ইমামদের সাহায্য নিন।
"মোট কথা, আপনি যদি হালাল ভাবে কাজ করে ইনকাম করেন তাহলে তা আপনার জন্য হালাল। যদি হারাম উপায়ে ইনকাম করেন তাহলে হারাম।"
আল্লাহ সবাইকে হালাল হারাম মেনে চলার তৌফিক দান করুন
ReplyDeleteonk valo laglo vi...thanks ....jodi bayer kno mayer pic (nogno noy)tar website a upload dite bole sakhatre ki hoba..plz janaben...
Delete