১। প্রথমত, ব্ল্যকমেইল করার জন্য এইগুলো হ্যাকিং করা হয়ে থাকে।
২। পার্সোনাল তথ্য জানার জন্য হ্যাকিং করা হয়ে থাকে।
৩। গোপন ছবি পাওয়ার জন্য হ্যাকিং করা হয়।
কিভাবে হ্যাকিং করা হয় Whatsapp ও ইমোঃ
আমি আপনাদের এইগুলো কিভাবে হ্যাকিং করা হয় শিখাবোনা। কি উপায়ে হ্যাকিং করা হয় তা জানাবো।
১। অতিরিক্ত সিকিউরিটি এড না থাকার কারণে ইমো আর ওয়াটসএপ হ্যাকিং করা খুব সহজ।
২। মোবাইল সিম হ্যাক করে এইগুলো হ্যাকিং করা যায়।
৩। ভিবিন্ন থার্ড পার্টি নিয়ম ব্যবহার করে হ্যাকিং করা যায়।
৪। মোবাইল হাতে নিয়ে হ্যাকিং করা হয়।
জেনে নিন কিভাবে ইমো ও ওয়াটসএপ ব্যবহার করবেন ও নিরাপদ থাকবেনঃ
১। Whatsapp ও ইমোতে পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখুন। এতে করে, আপনার পরিচিতরা ওয়াটসএপ ও ইমো হ্যাক করতে পারবেনা।
২। যদি ইমোতে ও হোয়াটসএপে কোন অপরিচিত লিঙ্ক আসে ঐ লিঙ্কে প্রবেশ করবেন না।
৩। নিজের কোন অশ্লীল ছবি এইগুলোর মাধ্যমে কাউকে পাঠাবেন না। আমরা এই জিনিসটা সবাই করে থাকি। আপনি কি জানেন? এই ছবিগুলো Whatsapp ও ইমো এর মালিকরা চাইলে দেখতে পারবে! তবে ওরা কোথাও আপনার ছবি প্রকাশ করবে না। কিন্তু, হ্যাকাররা হ্যাক করে চাইলে আপনার পার্সোনাল ছবিগুলো দেখতে পারবে। তাই, এই বিষয়ে সাবধান থাকুন।
৪। অনেকে এখন মনে মনে ভয় পাচ্ছেন হ্যাকাররা যদি আমার ইমো আর হোয়াটসএপ হ্যাক করে ফেলে! ভয় পাবার কিছু নেই, হ্যাকাররা যার তার আইডি হ্যাক করবে না। কোন অপরিচিত লিঙ্কে না ঢুকলে এইগুলো হ্যাক হবে না। মূলত, আপনার পরিচিতরা মোবাইল হাতে নিয়ে চাইলে এইগুলো হ্যক করতে পারবে।
৫। যদি কেউ বলে তোমার মোবাইলে মেসেজে একটা কোড গেছে ঐ কোডটা আমকে বল তাহলে আপনি ঐ কোডটা দিবেন না।
No comments:
Post a Comment